🇧🇩 বাংলাদেশ:
২০২০ সালের ১৭ নভেম্বর পাস হওয়া আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং ন্যূনতম শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
🇸🇦 সৌদি আরব:
শরিয়া আইনের আওতায় ধর্ষণকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। শাস্তি হতে পারে দোররা মারা, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা মৃত্যুদণ্ড।
🇮🇷 ইরান:
ধর্ষণের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি জনসমক্ষে ফাঁসি বা গুলি করে মৃত্যুদণ্ড। তবে ধর্ষিতা যদি ক্ষমা করে দেন, অভিযুক্ত রেহাই পেতে পারে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতে, ২০১৯ সালে ধর্ষণের দায়ে ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
🇺🇸 যুক্তরাষ্ট্র:
প্রত্যেক অঙ্গরাজ্যে ধর্ষণের শাস্তি আলাদা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা দীর্ঘ মেয়াদি কারাদণ্ড হয়ে থাকে।
🇨🇳 চীন:
১৪ বছরের কম বয়সী কন্যাশিশুর ধর্ষণের ঘটনায় মৃত্যু বা মারাত্মক আহত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। সাধারণ ধর্ষণের জন্য ৩ থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড।
🇮🇳 ভারত:
২০১৮ সালে এক নির্বাহী আদেশে ১২ বছরের কম বয়সী শিশু ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নির্ধারণ করা হয়। অন্যান্য ধর্ষণ মামলায় ন্যূনতম ১০ বছর থেকে যাবজ্জীবন পর্যন্ত শাস্তি হতে পারে।
🇵🇰 পাকিস্তান:
ধর্ষণের জন্য ১০ থেকে ২৫ বছর কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
🇪🇬 মিশর:
ধর্ষণ হলে মামলার পরিস্থিতি অনুযায়ী অভিযুক্তের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন বা মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত শাস্তি দেয়া হতে পারে।
🇲🇾 মালয়েশিয়া:
স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কের মধ্যে সংঘটিত ধর্ষণকেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। শাস্তি সর্বোচ্চ ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড।
🇳🇴 🇮🇱 নরওয়ে ও ইসরায়েল:
এই দুটি দেশে ধর্ষণের জন্য ৪ থেকে ১৫ বা ১৬ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।
🇮🇶 🇧🇭 🇰🇵 ইরাক, বাহরাইন ও উত্তর কোরিয়া:
এই তিনটি দেশে ধর্ষণের শাস্তি সরাসরি মৃত্যুদণ্ড।