যুক্তরাষ্ট্র শনিবার (২১ জুন) রাতে ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণু কেন্দ্র—ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান—বোমা হামলা চালিয়েছে পরিস্থিতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে

হামলার বিবরণ

  • বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র: B‑2 স্টেল্থ বোমারু বিমান ফোরদোতে “bunker‑buster” ধরণের GBU‑57/MOP বোমা নেয়া ১২টি হামলাসহ হামলা চালায়। নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়
  • ট্রম্পের বক্তব্য: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “ফোরদো এখন আর নেই” ও “এই অভিযান বিস্ময়কর সামরিক সফলতা” । তিনি ইরানের প্রতি সতর্ক করে দিয়েছেন, শান্তি না হলে আরও বড় হামলার প্রস্তুতি রয়েছে।
  • ইরানের প্রতিক্রিয়া: ইরান হামলার বিষয়টি স্বীকার করেছে, তবে দাবি করছে লোক বা স্থানীয় পরিবেশে তীক্ষ্ণ রেডিয়েশন সনাক্ত হয়নি ।

আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া

  • ইসরায়েল: হামলার পর ইসরায়েলীয় আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করে ।
  • নাটোয়–নিবেদিত আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়ার পরিসর: যুক্তরাজ্য, জাপান ও নিউজিল্যান্ডসহ পশ্চিমা দেশগুলো ডিপ্লোম্যাটিক বার্তা দিয়ে উত্তেজনা কমানোর আহ্বান জানিয়েছে । জাতিসংঘ মহাসচিবও “বিপজ্জনক উত্তেজনা” বলে চিহ্নিত করেছেন ।
  • আইরানের সংক্ষিপ্ত হুমকি: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই হামলাকে “ভয়াবহ” ও “আবিস্ময়কর” বলে উল্লেখ করে মিথস্ক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ।

নিবন্ধ ও বিশ্লেষণ

  • কৌশলগত গুরুত্ব: ফোরদো ও নাতাঞ্জ ভূগর্ভস্থ অবস্থানের জন্য অত্যন্ত প্রতিরক্ষিত — তাই B‑2 ও MOP জাতীয় জটিল বোমার ব্যবহার এই আক্রমণকে আরও গুরুতর করে তোলে
  • নতুন সংকট: উদযাপনীয় অভিযানটি জ্যোথি নতুন করে রূপ নিচ্ছে — যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ গ্রহণ করায় মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে ।
  • গৃহীত সংস্করণ: ভিন্নধারার সংঘর্ষ না হলেও এটিকে “ট্রাম্পের বড় ও ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপ” হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা উপলব্ধি করেছে আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরাও ।

এদিকে…
ইরান আজ সকালে ইসরায়েলের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে প্রতিহিংসা জানিয়েছে, জেরুসালেম ও হাইফায় আঘাত হেনেছে— অন্তত ১৬ জন আহত ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *